আদালত সূত্রে জানা যায়, এবিএম মিজানুর রহমানের আইনজীবীর আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ২৫/০৫/২০১৫ইং তারিখ উচ্চ আদালত (হাইকোর্ট) আবেদনকারির রুল নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের আদেশ দেন। এই আদেশটি গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে পটুয়াখালী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে পৌঁছে। জামানতনামা দাখিলের পর চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মো. রফিকুল ইসলাম সাংবাদিক এবিএম মিজানুর রহমানকে কারাগার থেকে মুক্তির আদেশ দেন।
১৭ মার্চ রাতে পুলিশকে মারধর ও কর্তব্য কাজে বাধার দেওয়ার অজুহাত দেখিয়ে প্রথম আলোর বাউফল প্রতিনিধি এবিএম মিজানুর রহমানকে গ্রেফতার এবং হ্যান্ডকাপ পড়িয়ে রাতভর থানার মধ্যে নির্যাতন করা হয়। এ ঘটনার পর থেকে পটুয়াখালী জেলা ও বিভিন্ন উপজেলার সাংবাদিকরা নির্যাতনকারী পুলিশ কর্মকর্তাদের শাস্তির দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল।
উল্লেখ্য, সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে নির্যাতনকারী বাউফল থানার সেই ওসি নরেশ কর্মকারকে ইতোমধ্যে সেখান থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।