এজাহারে বলা হয়, আলী একজন মাদক বিক্রেতা ও চোরাকারবারি। সে এলাকার পরিবেশ নষ্ট করছে। তার বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ করলে আলী আওয়ামী লীগ নেতা কালামের ওপর বিগড়ে যায়। সে মে দলবল নিয়ে কালামের ব্লুওয়াটারস্থ ৩য় তলার ২৩১ নম্বর দোকানে হামলা চালায়। এ ঘটনায় তিনি মামলা করেন। ইতোমধ্যে লালদিঘীরপাড়ের ব্যবসায়ীরাও আলীর অপকর্মের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেন। পরদিন ২১ মে আলী কিছু চোরাকারবারি ও ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে মানববন্ধন করার প্রস্তুতি নিলে ব্যবসায়ীরা বাধা দেন। এই হট্টগোল চলার সময় আওয়ামী লীগ নেতা কালাম লালদিগীরপাড় রাস্তা দিয়ে মোটরসাইকেলযোগে বাসায় দুপুরের খাবার খেতে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে সন্ত্রাসী তার ওপর হামলা চালিয়ে তাকে আহত করে।
প্রসঙ্গত, আলী সিলেটের চিহ্নিত একজন চোরাকারবারি। সে একজন ভুয়া সাংবাদিক । ডিবি পুলিশ তাকে এসব অপকর্মে একাধিকবার ধরেছে। মামলাও আছে অনেক। সে এখন হাওয়া। ব্যবসায়ীদের দাবি, তাকে খুঁজে বের করে গ্রেফতার করতে হবে।
পলিথিন আলীর বিরুদ্ধে মামলা করলেন আওয়ামীলীগ নেতা
সিলেটের লালদিঘীরপাড়ের কুখ্যাত চোরাকারবারি পলিথিন আলীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। নগরীর ১৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কালাম আহমদের ওপর হামলার ঘটনায় এ মামলা করা হয়েছে। শুক্রবার রাতে কালাম বাদি হয়ে সিলেট কতোয়ালি থানায় এ মামলা (নং ২৫) দায়ের করেন। মামলার অপর আসামিরা হল, ছড়ারপাড়ের কুনু মিয়ার ছেলে শাহেদ আহমদ, আল আমিন, একই এলাকার আমজাদ, সওদাগর ও আমিনুর। পুলিশ আলীকে খুঁজছে। সে গত রাত থেকে পলাতক বলে জানা গেছে।